পাহাড়ের পাদদেশে প্রকৃতি যেন তার অকৃত্রিম ভালবাসায় গড়ে তুলেছে চট্টগ্রামের ভাটিয়ারী গলফ এ্যান্ড
কান্ট্রি ক্লাবটি। এখানে প্রকৃতির সব কিছুই রয়েছে পর্যটক ও খেলাপিপাসুদের জন্য। দিনের বেলায়
প্রকৃতি তার পরিপূর্ণ ভালবাসা দিয়ে এ আঙ্গিনাকে যেমন প্রস্ফুটিত করে তেমনি রাতে কৃত্রিমতা যেন
সাজিয়ে তোলে রঙ্গিনরূপে। একই আঙ্গিনায় উভয় প্রতিচ্ছবি দেখে অনেকে অবাক দৃষ্টিতে চেয়ে থাকেন
ক্লাবের দিকে। সকালের শিশিরে যদি ক্লাবের মাঠে পা ভেজানো যায় মন্দ নয়। এমন ভেবে অনেক
পেস্নয়ারই বুট খুলে আলতোভাবে শিশিরের ছোঁয়া নেন। বাসত্মবতা এখানে প্রকৃতির কারণেই স্বার্থক হয়ে
উঠেছে। তাই অনেক-সুবিশাল পাহাড়ে ঘেরা পাদদেশে এই ক্লাবের দৃষ্টিনন্দন চেহারা
পথভোলা পথিককেও থমকে দাঁড়াতে বাধ্য করে। সীতাকুণ্ডে, ভ্রমনকারীদের জন্য ভাটিয়ারী গলফ ক্লাব
অন্যতম একটি আকর্ষনীয় স্থান যা প্রাকৃতিক জলাধার এবং পাহাড় দিয়ে আবৃত।
এখানে বিভিন্ন ধরনের এবং বিভিন্ন জাতের গাছ, পশু এবং পাখি দেখা যায়। এ থেকেই বুঝা যায় যে এই
এলাকাও প্রাকৃতিক সৌর্ন্দয্যে পরিপূর্ণ। যদিও এই এলাকা বাংলাদেশ মিলিটারী একাডেমীর নিয়ন্ত্রনাধীন,
ভ্রমণকারীরা যথাযথ কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি সাপেক্ষে এ এলাকা ভ্রমন করতে পারবেন। আপনি এলাকায়
প্রবেশ করার সময় কোন ক্যামেরা, রেকডিং ডিভাইস আনতে পারবেন না এবং আপনি এ এলাকার
কোন ছবি তুলতে পারবেন না। এটি বাংলাদেশের ২য় বৃহত্তম এবং সবচেয়ে মান সম্পন্ন গলফ ক্লাব।
এখানে সারা বছর ধরে নানা দেশী এবং আর্ন্তজাতিক গলফ টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়। খেলা ছাড়াও এই
এলাকা পিকনিক স্পট হিসেবেও ব্যবহার করা হয়, তবে এ এলাকায় পিকনিক করতে হলে কিছু
নিয়মকানুন বা শর্ত মানতে হয় যা যথাযথ কর্তৃপক্ষ অনুমতি দানের সময় জানিয়েদেন যেমন: এলাকায়
রান্না করা যাবেনা খাবার, খাবার পানি বাইরে থেকে নিয়ে আসতে হবে এবং এ এলাকা নোংরা করা
যাবেনা। তাই পিকনিক করার আগেই যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে।
কান্ট্রি ক্লাবটি। এখানে প্রকৃতির সব কিছুই রয়েছে পর্যটক ও খেলাপিপাসুদের জন্য। দিনের বেলায়
প্রকৃতি তার পরিপূর্ণ ভালবাসা দিয়ে এ আঙ্গিনাকে যেমন প্রস্ফুটিত করে তেমনি রাতে কৃত্রিমতা যেন
সাজিয়ে তোলে রঙ্গিনরূপে। একই আঙ্গিনায় উভয় প্রতিচ্ছবি দেখে অনেকে অবাক দৃষ্টিতে চেয়ে থাকেন
ক্লাবের দিকে। সকালের শিশিরে যদি ক্লাবের মাঠে পা ভেজানো যায় মন্দ নয়। এমন ভেবে অনেক
পেস্নয়ারই বুট খুলে আলতোভাবে শিশিরের ছোঁয়া নেন। বাসত্মবতা এখানে প্রকৃতির কারণেই স্বার্থক হয়ে
উঠেছে। তাই অনেক-সুবিশাল পাহাড়ে ঘেরা পাদদেশে এই ক্লাবের দৃষ্টিনন্দন চেহারা
পথভোলা পথিককেও থমকে দাঁড়াতে বাধ্য করে। সীতাকুণ্ডে, ভ্রমনকারীদের জন্য ভাটিয়ারী গলফ ক্লাব
অন্যতম একটি আকর্ষনীয় স্থান যা প্রাকৃতিক জলাধার এবং পাহাড় দিয়ে আবৃত।
এখানে বিভিন্ন ধরনের এবং বিভিন্ন জাতের গাছ, পশু এবং পাখি দেখা যায়। এ থেকেই বুঝা যায় যে এই
এলাকাও প্রাকৃতিক সৌর্ন্দয্যে পরিপূর্ণ। যদিও এই এলাকা বাংলাদেশ মিলিটারী একাডেমীর নিয়ন্ত্রনাধীন,
ভ্রমণকারীরা যথাযথ কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি সাপেক্ষে এ এলাকা ভ্রমন করতে পারবেন। আপনি এলাকায়
প্রবেশ করার সময় কোন ক্যামেরা, রেকডিং ডিভাইস আনতে পারবেন না এবং আপনি এ এলাকার
কোন ছবি তুলতে পারবেন না। এটি বাংলাদেশের ২য় বৃহত্তম এবং সবচেয়ে মান সম্পন্ন গলফ ক্লাব।
এখানে সারা বছর ধরে নানা দেশী এবং আর্ন্তজাতিক গলফ টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়। খেলা ছাড়াও এই
এলাকা পিকনিক স্পট হিসেবেও ব্যবহার করা হয়, তবে এ এলাকায় পিকনিক করতে হলে কিছু
নিয়মকানুন বা শর্ত মানতে হয় যা যথাযথ কর্তৃপক্ষ অনুমতি দানের সময় জানিয়েদেন যেমন: এলাকায়
রান্না করা যাবেনা খাবার, খাবার পানি বাইরে থেকে নিয়ে আসতে হবে এবং এ এলাকা নোংরা করা
যাবেনা। তাই পিকনিক করার আগেই যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে।
No comments:
Post a Comment